Empowering Youth, Creating Opportunities Excellence Bangladesh is more than just a youth development firm—it is a transformative platform that bridges the gap between academic learning and professional success. With a strong commitment to empowering students, they provide top-tier training, skill development programs, and a sustainable job-matching system to prepare the next generation for the corporate world. Being as a part of this organization , my journey with Excellence Bangladesh has been truly inspiring. This platform has not only enhanced my communication and networking skills but also allowed me to connect with industry leaders and ambitious young minds. Through interactive workshops, mentorship programs, and real-world exposure, I have gained invaluable experiences that will shape my future career.

Excellence Bangladesh দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের তরুণদের দক্ষতা উন্নয়ন ও ক্যারিয়ার গঠনে কাজ করে যাচ্ছে। বিশেষত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কর্পোরেট জগতের সঙ্গে সংযুক্ত করার মাধ্যমে, তারা যেন নিজেদের ক্যারিয়ারের সঠিক পথ খুঁজে নিতে পারে—সে লক্ষ্যে এই প্ল্যাটফর্ম নিরলসভাবে কাজ করছে। Excellence Bangladesh-এর অন্যতম উদ্দেশ্য হলো তরুণদের প্রফেশনাল জগতে প্রবেশের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত করা। এখানে বিভিন্ন কর্পোরেট ব্যক্তিত্বের সফলতার গল্প শোনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা অনুপ্রাণিত হয় এবং নিজেদের ক্যারিয়ারে এগিয়ে যাওয়ার স্পষ্ট দিকনির্দেশনা পায়। এই প্ল্যাটফর্মের প্রতিটি সদস্য অত্যন্ত ইতিবাচক ও আত্মপ্রত্যয়ী, যাদের লক্ষ্য কর্পোরেট দুনিয়ার সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেদের স্কিল ডেভেলপ করা। Excellence Bangladesh দক্ষতা উন্নয়নের ক্ষেত্রে অসাধারণ ভূমিকা রাখছে—বিশেষত Microsoft Excel, PowerPoint, Word, ডিজিটাল মার্কেটিং, স্কলারশিপ তথ্য, জব মার্কেট সম্পর্কিত গাইডলাইন, পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দিক নিয়ে কাজ করছে। Excellence Bangladesh তরুণদের সবসময় ইতিবাচক রাখার চেষ্টা করে এবং তাদের ক্যারিয়ার গঠনের জন্য সুসংগঠিতভাবে প্রস্তুত করে। বিশেষ করে, জব সেক্টরে প্রবেশের ক্ষেত্রে যেন তারা কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হয়, সেজন্য এই প্ল্যাটফর্ম বিশেষভাবে নজর দেয়। এককথায়, Excellence Bangladesh এমন একটি সংগঠন, যা তরুণদের ভবিষ্যৎ গঠনে অনবদ্য ভূমিকা পালন করছে এবং তাদের কর্পোরেট জগতে সফলতা অর্জনের জন্য উপযুক্তভাবে প্রস্তুত করছে।

এক্সিলেন্স নাম এর মাঝেই যেনো লুকিয়ে আছে এর শ্রেষ্ঠত্ব। অরগানাইজেশান এর মানুষ তার থেকে বেশি শ্রেষ্ঠ। এক্সিলেন্স বাংলাদেশ কে আমি হৃদয় এর অন্তস্থল থেকে অনুভব করি। চাওয়া পাওয়ার হিসাব মিলাতে গেলে এখান থেকে আমি অনেক কিছু পেয়েছি। আমি দেখেছি সবার মাঝে পজেটিভ মনোভাব & "আমি" পেরেছি এই কথা বলতে শিখাই নি "আমরা" পেরেছি এটা বলতে শিখিয়েছে। একজন ভালো মনের মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে আমাকে সাহায্য করেছে। চারপাশের মানুষের এতো পজেটিভ মনোভাব আমাকে আরেকটু ভাবতে শিখিয়েছে কিভাবে নিজেকে পজিটিভ থাকা যায়। কেউ উপরে উঠতে চাইলে সব সময় হাত বাড়িয়ে দিয়েছে এক্সিলেন্স বাংলাদেশ। শুধু নিজের কথা না ভেবে পুরো বাংলাদেশের কথা তারা ভাবে। কেউ যেনো আমরা পিছিয়ে না থাকি কেউ যেন আমরা বঞ্চিত না হই পরবর্তী ধাপ গুলাতে এগিয়ে যেতে সর্বাক্ষুনিক পাশে থেকেছে এক্সিলেন্স বাংলাদেশ। শ্রেষ্ঠত্বের কোন শেষ হয় না। বলতে গেলে হয়তো ফুড়াবে না।তবে শ্রেষ্ঠত্ব এর গান গেয়ে যবো সব সময়।

ইউনিভার্সিটি তে ভর্তি হবার পর কিছু বিষয় লক্ষ করতাম যেখানে একদল মানুষ তাদের সময় পার করতো চা এর টং এ আজে বাজে কথা নিয়ে আড্ডা দিয়ে আর কিছু মানুষদের দেখতাম আড্ডা দিতো ক্যারিয়ার প্ল্যান নিয়ে ক্যারিয়ার এ কি করলে ভালো হবে এই বিষয় গুলো নিয়ে । তখন থেকে মাইন্ডসেট এইটাই করলাম যে আমার এমন একটা সার্কেল এর সাথে চলাফেরা করতে হবে যে মানুষগুলো নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে ভাববে এবং অন্য মানুষকে সঠিক দিক নির্দেশনা দিবে । তারপর পরিচিত হলাম নাহিদ আহসান ভাইয়ের সাথে তার কাছে থেকে জানতে পারলাম এক্সিলেন্স বাংলাদেশ সম্পর্কে যে এই সংগঠন এর কার্যক্রম এরা কাদের নিয়ে কাজ করে। দিন যত যেতে থাকলো এই সংগঠন সম্পর্কে কৌতুহল আমার বাড়তে থাকলো । পরবর্তীতে জানতে পারলাম আমার বন্ধু মিঠি এই সংগঠনে ক্যাম্পাস টিম ম্যেম্বার হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন তার কাছে থেকে জেনে নিলাম এই খানে কিভাবে যুক্ত হওয়া যায় । নিজেকে প্রস্তুত করতে শুরু করলাম সেইভাবে এবং সৃষ্টিকর্তার অশেষ কৃপায় আমি ক্যাম্পাস টিম ম্যেম্বার হিসেবে এই সংগঠনে যুক্ত হই । এই খানে যুক্ত হবার পর একটা ভয় কাজ করতো নিজের মধ্যে যে এত ট্যালেন্টেড মানুষজন এর মধ্যে নিজেকে সঠিক ভাবে উপস্থাপনা করতে পারবো কিনা । এই সংগঠনে যুক্ত হবার পর আমি একটা বিষয় দেখে খুব অবাক হই সেটা হলো এই সংগঠনে যুক্ত থাকা প্রতিটি মানুষ এর আন্তরিকতা দেখে । একটা সংগঠনের বোর্ড ম্যেম্বার থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষ এত আন্তরিকতা আমি প্রথম দেখেছি। তারপর ভয় নিমিশেই কাটিয়ে তুলে কাজ করা শুরু করলাম আমার টিম মেট দের হাত ধরে এবং ২০২৪ এ এক্সিলেন্স বাংলাদেশ থেকে বেস্ট ক্যাম্পাস টিম মেম্বার এর এওয়ার্ড পাই ।এক্সিলেন্স বাংলাদেশ সম্পর্কে যতই বলবো শেষ করা যাবে না পরিশেষে দোয়া করি এক্সিলেন্স বাংলাদেশ এর সাথে যুক্ত থাকা সকল মানুষ এর জন্য তাদের মধ্যে এই আন্তরিকতা যেনো সবসময় থাকে এবং সৃষ্টি কর্তা যেনো সবসময় এর জন্য এই সংগঠনের সাথে আমাকে যুক্ত থাকার তোফিক দান করেন ।